এ্যাসিডিটি, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, রক্তশুন্যতা, পেটের বিভিন্ন সমস্যায় এবং এনার্জি লেভেল বাড়াতে এই শরবত খুবই উপকারী। চিয়া
১। চিয়া সিডে আছে ওমেগা-৩, যা হৃদরোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে
২। এটি শরীরের শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়ায়
৩। প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় চিয়া সিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে
৪। মেটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করার মাধ্যমে এটি ওজন কমাতে সহায়তা করে
৫। চিয়া সিড ব্লাড সুগার (রক্তের চিনি) স্বাভাবিক রাখে, যা ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়
৬। এতে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ উপকারী
৭। চিয়া সিড কোলন পরিষ্কার রাখে। ফলে কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে
৮। এটি শরীর থেকে টক্সিন (বিষাক্ত পদার্থ) বের করে দিতে সাহায্য করে
৯। চিয়া সিড পেটের প্রদাহজনিত বা গ্যাসের সমস্যা দূর করে
১০। ভালো ঘুম হতেও সাহায্য করে চিয়া সিড
১১। এই বীজ ক্যানসার রোধ করে
১২। চিয়া সিড হজমে সহায়তা করে
১৩। চিয়া বীজ হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা দূর করে
১৪। চিয়া সিড অ্যাটেনশান ডেফিসিট হাইপার-অ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার দূর করে
১৫। এটি ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে ইসবগুলের ভুষির রয়েছে নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধী গুণ। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গুণটি হলো এটি কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ প্রতিরোধে দারুণভাবে কাজ করে। এতে উপস্থিত অদ্রবণীয় ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীদের মল নরম করে দেয় ফলে খুব সহজেই ইলিমিনেশন সম্ভব হয়। আপনি যদি প্রতিদিন ঘুমানোর আগে ২ চা চামচ ইসবগুলের ভুষি ও ১ গ্লাস কুসুম গরম দুধ পান করেন তবে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে। আর হ্যাঁ, দীর্ঘদিন যাবত কেউ যদি এই রোগটি পুষে রাখেন তাহলে কোলন ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে এই ভূষি খেলে আমাদের অন্ত্রে এক ধরনের স্তর তৈরি হয় যা কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দান করে। ফলে আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। তাই হৃদরোগীদের জন্য দারুণ একটি খাবার এটি। ডায়রিয়া প্রতিরোধে অনেকেই ডায়রিয়ায় ভুগে থাকেন মাঝেমধ্যেই। তাদের জন্য দারুণ একটি টনিক হলো ইসবগুলের ভুষি ও দই। এই দুটি একসাথে মিশিয়ে খেলে ডায়রিয়া থেকে মুক্তি পাবেন সহজেই। ওজন কমাতে সাহায্য করে এতে ফাইবার উপস্থিত থাকায় হজম প্রক্রিয়া অনেক ধীরগতিতে হয় তাই ক্ষুধা লাগে অনেক কম। এটি খেলে ওজন কমানো অনেক সহজ হয়ে যায়। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ইসবগুলের ভূষিতে রয়েছে জিলাটিন নামক একটি উপাদান যা দেহে গ্লুকোজের শোষণ ও ভাঙার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। ফলে রক্তে সহজে সুগারের পরিমাণ বাড়তে পারে না। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই ভুষি খুবই উপযুক্ত। অ্যাসিডিটি কমাতে ভুষিতে উপস্থিত ফাইবার পাকস্থলীতে একটি স্তর তৈরি করে যা আমাদেরকে অ্যাসিডিটির হাত রক্ষা করে। এছাড়া হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এই ভুষি। হালিমদানা কাশি এবং হাঁপানির প্রতিকার: কাশি এবং গলা ব্যথার চিকিৎসায় এই শাহী দানা চিবান। একটি সক্রিয় যৌগের উপস্থিতি ফুসফুসের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে বলে গার্ডেন ক্রেস বীজ খেয়ে অ্যাজমার লক্ষণগুলি হ্রাস করা যেতে পারে। প্রোটিন ভর্তি: হালিম বীজ বা শাহী দানা বীজ প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। খালি পেটে এক গ্লাস পানির সাথে মিশ্রিত এক টেবিল চামচ যারা অতিরিক্ত ওজন কমাতে চেষ্টা করছেন তাদের জন্য খুবই উপকারী। বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্য : শাহী দানা বীজ যারা প্রায়ই বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সম্মুখীন হয় তাদের জন্য একটি আশীর্বাদ হতে পারে। বীজ খাওয়া হজম উন্নতি এবং কোষ্ঠকাঠিন্য মোকাবেলা করতে সাহায্য করে। Basil seed Basil seeds ( বেসিল সিড) বেসিল সিড খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করা যায়। এগুলি তিলের বীজের মতো দেখতে কিন্তু কালো। খাদ্য হিসেবে যেটা গ্রহণ করা হয় তা সাধারণত মিষ্টি তুলসী, ওসিউম বেসিলিকাম থেকে আসে। তাই বীজগুলিকে সাধারণত সুইট বেসিল সিড হিসাবে উল্লেখ করা হয়। এগুলি সাবজা এবং টুকমারিয়া বীজ সহ আরও অনেক নামে রয়েছে। তুলসী বীজের আয়ুর্বেদিক এবং চীনা ওষুধে ব্যবহারের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে তবে এর উপকারিতা কয়েকটি গবেষণায় পরীক্ষা করা হয়েছে। বেসিল সিড আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা বীজের উপস্থিত ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিডগুলির উচ্চ স্তরের থেকে আসে। এই অ্যাসিডগুলি দেহে ফ্যাট জ্বলানো বিপাক বাড়াতে সহায়তা করে। এটি ফাইবারেও পূর্ণ, তাই আপনার পেট আরও দীর্ঘ সময়ের জন্য সন্তুষ্ট রাখে। এভাবে দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে। আপনি এটি এক বাটি দইয়ের সাথে যোগ করতে পারেন বা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে জলখাবার হিসাবে ফলের সালাদে কিছুটা ছিটিয়ে দিতে পারেন। গ্রীষ্মের সময় আপনার পানীয় এর সাথে এটি যুক্ত করে পান করতে পারেন। এটি শরীরের তাপ কমাতে সহায়তা করে কারণ এই বীজগুলি প্রাকৃতিক শীতল হিসাবে কাজ করে। এজন্য এটি অনেক ডিটক্স পানীয়তে ব্যবহৃত হয়। এই বীজগুলি সহজেই শরীরের তাপ কমাতে সহায়তা করতে পারে। বেসিল সিড সাধারণ সর্দি এবং ফ্লু নিরাময়ের পাশাপাশি প্রতিরোধ করতে পারে। এর অ্যান্টিস্পাসোমডিক বৈশিষ্ট্য শুকনো কাশি নিরাময় করতে পারে এবং চাপযুক্ত পেশীগুলি শিথিল করতে পারে। বেসিল সিড প্রাকৃতিকভাবে শরীরকে ডিটক্সাইফ করে এবং অন্ত্রের গতি স্বাচ্ছন্দ্য করতে পারে। এই বীজ একটি প্রাকৃতিক রেচক হিসাবে কাজ করে। তুলসীর বীজ গরম জল বা দুধের সাথে পান করলে হজমের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ফোলাভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বেসিল সিড নারকেল তেলে পিষে আক্রান্ত স্থানগুলিতে প্রয়োগ করা হয় যা একজিমা এবং সোরিয়াসিসের মতো বেশ কয়েকটি ত্বকের সংক্রমণের চিকিত্সায় সহায়তা করে। এক কাপ নারকেল তেলে ভিজিয়ে না রেখে বীজগুলি গুঁড়ো করে ব্যবহারের কয়েক মিনিট আগে গরম করুন। তুলসীর বীজ নিয়মিত খাওয়া আপনার দেহের কোলাজেন সিক্রেট করতে সহায়তা করে, যা সাধারণত ত্বক ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সাথে সাথে নতুন ত্বকের কোষ গঠনের প্রয়োজন। বেসিল সিডের মধ্যে আয়রন, ভিটামিন কে এবং প্রোটিন রয়েছে। এই খন
Reviews
There are no reviews yet.