কেন খাবেন পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ত্বীন ফল???
*নারী-পুরুষের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে।
*ত্বীন ফলে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে রাখে।
*রক্তে ক্ষতিকর সুগারের পরিবর্তে ন্যাচারাল সুগার তৈরি করে ব্যালান্স রক্ষা করে।
*মারণব্যাধি ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে।
*সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে ডুমুর সাহায্য করে। ফাইবার সমৃদ্ধ ত্বীন ফল খাদ্য তালিকায় রাখার ফলে ৩৪% নারীর মধ্যে ব্রেস্ট ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা কম দেখা গিয়েছে।
*চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। শিশুদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ত্বীন ফল একান্ত অপরিহার্য।
*শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ বা চর্বি কমায়।
*হার্ট এটাকের ঝুঁকি কমায়।
*মারণব্যাধি ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখে। ইনসুলিনের ওপর নির্ভরশীল ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ত্বীন ফল খুবই উপকারী।
*শরীরে ক্যালসিয়ামের শূন্যতা পূরণ করে।
*গর্ভবতী মা ও শিশুর রক্তশূন্যতা রোধ করে।
*ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
*দুর্বলতায় ভোগেন এমন ব্যক্তির জন্য ত্বীন ফল খুবই উপকারী। বিশেষ করে মুখ, জিভ বা ঠোঁট ফাটার সমস্যা থাকলে তা নিরাময় করতে ডুমুর সাহায্য করে।
*প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় ডুমুর কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলস প্রতিরোধে সহায়তা করে।
*ত্বীন ফল শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
*ত্বীন ফল শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি রোগ নিরাময়েও সহায়তা করে।
*যাদের দুধ ও দুধের তৈরি খাবারে অ্যালার্জি আছে তাঁরা ক্যালসিয়ামের ঘাটতির পূরণের জন্য নিয়মিত ত্বীন ফল খান। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম।
*কাঁচা ত্বীন ফল চর্মরোগের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ডুমুর থেঁতো করে ব্রণ ও মেছতায় নিয়মিত লাগালে তা সেরে যায়।
>>>প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাই ত্বীন ফলে রয়েছে –
কার্বোহাইড্রেট ৬৩.৮৭ গ্রাম
সুগার ৪৭.৯২ গ্রাম
আঁশ ৯.৮ গ্রাম
ফ্যাট ০.৯৩ গ্রাম
প্রোটিন ৩.৩০ গ্রাম
থায়ামিন ০.০৮৫ মি.গ্রা.
রিবোফ্লাভিন ০.০৮২ মি.গ্রা.
নিয়াসিন ০.৬১৯ মি.গ্রা.
প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড ০.৪৩৪ মি.গ্রা.
ভিটামিন বি-৬ ০.১০৬ মি.গ্রা.
ফোলেট ৯ আইইইউ
ভিটামিন সি ১.২ মি.গ্রা.
ক্যালসিয়াম ১৬২ মি.গ্রা.
আয়রন ২.০৩ মি.গ্রা.
ম্যাগনেসিয়াম ৬৮ মি.গ্রা.
ফসফরাস ৬৭ মি.গ্রা.
পটাশিয়াম ৬৮০ মি.গ্রা.
জিঙ্ক ০.৫৫ মি.গ্রা.
এনার্জি ২৪৯ কিলোক্যালরি
যা মানব শরীরের জন্য আদর্শ খাবার হিসেবে অতি অপরিহার্য।
Reviews
There are no reviews yet.